ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস  পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয় যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য, রেজিষ্ট্রার, গ্রন্থাগারিক সহ কর্মকর্তা- কর্মচারী এবং ইনফরমেশন সায়েন্স এন্ড লাইব্রেরী ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।  এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল ‘মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার, ঘরে ঘরে গ্রন্থাগার’। 

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং এসোসিয়েশন অফ চেস প্লেয়ারস অফ বাংলাদেশ (এসিপিবি) যৌথভাবে ৫ ফেব্রুয়ারি র‍্যাপিড রেটিং চেস টুর্নামেন্ট আয়োজন করে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ১৫০ জন দাবাড়ু এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহন করেন। 

Naeema Kabir Mona- 191-34-161

The day was March 15th. It was a pretty hot day. Walking down the AB1 after our last class we were debating if we should take the early bus home or hangout for a while. I was too tired and the heat was too much. I knew we would meet again tomorrow so I left early. Only I didn’t know that tomorrow was far out of reach....

নওশীন তাবাসসুম মাটি- ২০১-৩৪-২৭১

আম্মু সেদিন একাই ড্যাফোডিলের আশুলিয়া ক্যাম্পাস ঘুরে আসে।বাসায় এসে আমার হাতে ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের ভর্তির একটা লিফলেট ধরিয়ে দিয়ে বললেন,ইংরেজি ডিপার্টমেন্টেই ভর্তি হও।মনে মনে অনেক খুশি হলেও আম্মুকে বলেছিলাম, ইংরেজি নিয়ে পড়বো না।আম্মুকে তাই রাজি করানোর পালা চলতে থাকে। ভর্তি হওয়ার আগের দিন রাত পর্যন্ত আমি প্রতি বেলা একবার করে লিফলেট টা দেখতাম।ইশ! কবে ভর্তি হতে যাবো...

লুৎফুন্নাহার মাহমুদ ঐশ্বর্য, ১৭১-১০-১৪৮৮ 

সময়ের সাথে দৌড়ে জীবনের রেলগাড়িটা প্রতিনিয়ত এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে ছুটে চলেছে। প্রাক্তন সময়ের সঞ্চয় হিসেবে হৃদয়ে বাধাই করা থাকে শুধু রঙিন দিন গুলো। আমার ক্যাম্পাস জীবনের শুরু থেকে আজ অব্দি প্রতিনিয়ত নতুন মাত্রা হিসেবে হাজারো নতুন স্মৃতি যুক্ত হয়েছে। কখনো নতুন কিছু আবিষ্কারের আশায়, কখনো আনন্দ আড্ডায়, কখনো মন ভার করা গল্পে,কখনো জীবনের বাস্তব বা কঠিন কোনো সত্যের সন্ধান পেয়ে নানা মাত্রিক অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এই ক্যাম্পাসে চলতে চলতে আমার কৈশোর মন কবে যেন যৌবনের পদার্পন করেছে কে যানে! 

"আমার স্মৃতিশক্তি কমে গেছে, আমি আর আগের মত মনে রাখতে পারিনা, আমি কোন কিছু পড়লে ভুলে যাই," এরকম অভিযোগ অনেকেই করে থাকেন।  অনেকেই আবার তাদের বর্তমান স্মৃতিশক্তি নিয়ে সন্তুষ্ট নয় । স্মৃতিশক্তি আসলে অনেকগুলো বিষয়ের সাথে জড়িত। কোন বিষয় নিয়ে বারবার চিন্তা করলে, শারীরিকভাবে গুরুতর অসুস্থ থাকলে,কোন ট্রমার মধ্যে দিয়ে  গেলে, মস্তিষ্কে আঘাত পেলে, একসাথে অনেক তথ্য মুখস্থ করার চেষ্টা করলে, কোন মানসিক সমস্যা থাকলে ব্যক্তি স্মৃতি থেকে তথ্য পুনরুদ্ধার করতে ব্যর্থ হতে পারেন। দৈহিক ও মানসিক অসুস্থতার কারণে আমরা নতুন বিষয় মুখস্থ করতে ব্যর্থ হই এবং  কোন কোন ক্ষেত্রে মুখস্থ করা বিষয়ও ভুলে যাই । তাছাড়া  বার্ধক্য জনিত কারণে মানুষের স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে পারে। আমাদের মস্তিষ্কের প্রতিটি স্মৃতি কতগুলো নিউরনের সংযোগে তৈরি হয়। আমরা যদি আমাদের ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে প্রথম কোন সাধারণ তথ্য পেয়ে থাকি তাহলে তা আমাদের স্মৃতিতে নিউরোনের মধ্যে একটি নতুন সংযোগ তৈরী করে। যদি ঐ তথ্য বারবার পুনরাবৃত্তি করা হয় তাহলে নিউরনগুলো মধ্যে সংযোগ শক্তিশালী হয়।

স্মৃতিশক্তির সাথে আমাদের খাদ্যের একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে ।  কিছু খাবার যেমন, ওমেগা -3 এসিড মস্তিষ্ক এবং স্নায়ু কোষ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  আর এ ওমেগা -3  চর্বিযুক্ত মাছে পাওয়া যায় ।  আবার কিছু কিছু খাবার যেগুলো আপনার মস্তিষ্কের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে যেমন, চিনি, প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার, মাখন, লাল মাংস, ফাস্টফুড, লবণ ইত্যাদি। স্মৃতি সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে আমরা এসব খাবার পরিহার করে চলতে পারি । আমরা যখন কোন মানসিক চাপে থাকি তখন আমাদের ব্রেইন থেকে কর্টিসোল নামক এক ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার ক্ষরণ হয় যেটা আমাদের স্মৃতি থেকে কোন তথ্য পুনরুদ্ধার করার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে। তাই চাপ মুক্ত জীবন যাপন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।স্মৃতি সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে আমরা এসব খাবার পরিহার করে চলতে পারি ।

 আমরা যখন কোন মানসিক চাপে থাকি তখন আমাদের ব্রেইন থেকে কর্টিসোল নামক এক ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার ক্ষরণ হয় যেটা আমাদের স্মৃতি থেকে কোন তথ্য পুনরুদ্ধার করার ক্ষমতাকে  বাধাগ্রস্ত করে। তাই চাপ মুক্ত জীবন যাপন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।অনুশীলনের সাহায্যে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করা না গেলেও অনুশীলনের মাধ্যমে স্মৃতির উপাদানের (যেমন, শিখন, সংরক্ষণ,পুনরুদ্রেক, প্রত্যাভিজ্ঞা, স্থান-কাল নির্দেশ ইত্যাদি )কাজকে ত্বরান্বিত করা যায়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হল: ১। উচ্চারণ: কোন তথ্য মুখস্থ করার ক্ষেত্রে নিরবে পড়ার চেয়ে উচ্চারণ করে পাঠ করা অনেক ভাল। উচ্চারণের একটি বিশেষ সুবিধা হল এর ফলে চক্ষু এবং কর্ণ এ দুটি ইন্দ্রিয় সমানভাবে কাজ করে। আপনি যদি কোন কিছু শব্দ করে পড়েন তাহলে স্মৃতির নিউরনগুলো মধ্যে সংযোগ শক্তিশালী হবে এবং সেটা মনে রাখার সহজ হবে। এছাড়া ছন্দ ও সুরের মাধ্যমে পাঠ করলে তা সহজে মুখস্থ হয় ২। সামগ্রিক বনাম আংশিক পদ্ধতি: ছোট একটি তথ্য মুখস্থ করার ক্ষেত্রে অংশ অংশ ভাবে পড়ার চেয়ে সামগ্রিকভাবে পড়া উত্তম। অর্থহীন বিষয়বস্তু শেখার ক্ষেত্রে আংশিক পদ্ধতি অধিক কার্যকর ৩। বিরতি পদ্ধতি: কোন নির্দিষ্ট পাঠ মুখস্থ করার সময় মাঝে মাঝে বিরতি দিয়ে শিক্ষা লাভ করলে তথ্যগুলি স্থায়ীভাবে স্মৃতিতে সংরক্ষণের পর্যাপ্ত সময় পায় এর ফলে শিক্ষন স্থায়ী হয় ৪।অর্থ অনুধাবন: বিষয়বস্তুর অর্থ বুঝে পাঠ অভ্যাস করলে দ্রুত মুখস্থ হয়। অর্থ না বুঝে পাঠ অভ্যাস করলে মুখস্থ হতে বেশী সময় লাগে ৫। রুটিন পদ্ধতি: রুটিন অনুযায়ী পাঠ অভ্যাস করলে স্মৃতির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে ৬।সংগঠন: পাঠ করার পর যদি বিষয়বস্তু সুন্দরভাবে সাজান হয় তবে তা স্মরণ করা সহজতর হয়। এলোমেলোভাবে পাঠ করলে তা সহজে স্মরণ করা যায়না ৭।নিদ্রা পূর্বে পাঠ : নিদ্রার পূর্বে পাঠ মুখস্থ করলে তা সহজে স্মৃতিচিহ্ন থেকে বিলীন হয় না। কারণ নিদ্রায় যাওয়ার ফলে স্মৃতির চিহ্নগুলো বাধাগ্রস্ত হয় না। তাছাড়া পর্যাপ্ত ঘুম স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ৬।সংগঠন: পাঠ করার পর যদি বিষয়বস্তু সুন্দরভাবে সাজান হয় তবে তা স্মরণ করা সহজতর হয়। 

এলোমেলোভাবে পাঠ করলে তা সহজে স্মরণ করা যায়না ৭।নিদ্রা পূর্বে পাঠ : নিদ্রার পূর্বে পাঠ  মুখস্থ করলে তা সহজে স্মৃতিচিহ্ন থেকে বিলীন হয় না।  কারণ নিদ্রায় যাওয়ার ফলে স্মৃতির চিহ্নগুলো বাধাগ্রস্ত হয় না। তাছাড়া পর্যাপ্ত ঘুম  স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ৮।গভীর মনোযোগ:  স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গভীর মনোযোগ একটি শর্ত হিসেবে কাজ করে। গভীর মনোযোগ সহকারে পাঠ করলে তা সহজেই স্মরণ করা যায় ৯।Survey Q  3R :  কোন বিষয়বন্তু মুখস্থকরণের ক্ষেত্রে রবিনসন এক যুগান্তকারী নিয়ম প্রণয়ন করেছেন।  তার নিয়মটি Survey Q  3R  পদ্ধতি নামে পরিচিত।  এখানে, Survey মানে -জরিপ করা Q মানে Question - প্রশ্ন করা, Read - পড়া (R-1), Recite- আবৃত্তি (R-2) এবং Review-পর্যালোচনা(R-3)। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী প্রথমে বিষয়বস্তু সম্পর্কে জরিপ করে নিজে নিজে প্রশ্ন করবে এবং নিজে নিজে সে প্রশ্নগুলোর উত্তর অনুসন্ধান করবে । পড়ার সময় আবৃতি সহকারে পাঠ করবে এবং বিষয়বস্তু পড়া শেষে তা পুনরায় স্মরণ করার চেষ্টা করবে। এ রূপ প্রক্রিয়ায় একজন শিক্ষার্থী সহজেই  কোন বিষয়েকে আয়ত্ত আনতে পারবে ১০।সংক্ষেপণ/মনেমোনিক্স (mnemonics): কোন তথ্য মুখস্থ করার জন্য আপনি সংক্ষেপণ/মনেমোনিক্স (mnemonics) ব্যবহার করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি কতগুলোর শব্দ প্রথম অদ্যাক্ষর দিয়ে একটি ছোট শব্দ তৈরি করতে পারেন । যেমন: আপনাকে কতগুলি পয়েন্ট মুখস্থ  করতে হবে। আপনি ওই পয়েন্ট গুলির  প্রথম অদ্যাক্ষর দিয়ে একটি শব্দ বা বাক্য তৈরি করে তা খুব সহজেই  মুখস্থ করতে পারেন।যেমন: ছোটবেলায় আমরা শিখেছি বেনীআসহকলা অর্থাৎ বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল। এক্ষেত্রে শব্দটি বা বাক্যটি অর্থবহ করলে ফলাফল আরো ভালো পাওয়া যায়। 

উল্লিখিত কৌশল গুলো অনুসরণের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্মৃতির উপাদানের কাজ  ত্বরান্বিত করতে পারি।

লেখক: মোঃ আবু তারেক, সাইকোলজিস্ট, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনালইউনিভার্সিটি।

“শিহান হুমায়ুন কবির জুয়েল সেন্সি সেলিম আলী ভূইয়া ও সেন্সি আব্দুর রউফ স্মৃতি কারাতে প্রতিযোগিতা-২০২১" এ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির হয়ে ডিআইইউ কারাতে-দো ক্লাবের কনভেনার ইসহাক মিজির তত্বাবধানে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট অনিক হাসান জয় সহ ৬ জন অংশগ্রহণ করে ৪টি পদক অর্জন করে৷
পদক প্রাপ্তরা হলেনঃ
অনিক হাসান জয়
৭ম সেমিস্টার, সিএসই
সিলভার মেডেল, -৮৪কেজি কুমিতে
আতিকুর রহমান
৪র্থ সেমিস্টার, সিএসই
ব্রোঞ্জ মেডেল, -৫০ কেজি কুমিতে
জান্নাতুল ফেরদৌস মিম
৪র্থ সেমিস্টার, বিবিএ
ব্রোঞ্জ মেডেল, -৬০ কেজি কুমিতে
দিলরুবা খানম
২য় সেমিস্টার, নিউট্রেশন এন্ড ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং
ব্রোঞ্জ মেডেল, একক কাতা

বসন্ত উৎসব ২০২১ উদযাপন উপলক্ষে "ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ভলান্টারি সার্ভিস ক্লাব-আশুলিয়া" কর্তৃক আয়োজিত "বসন্ত হোক সবার" শিরোনামে আশুলিয়া, সাভার এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় অসহায় দরিদ্র ও পথশিশুদের মাঝে দুপুরের খাবার, মিষ্টান্ন ও মাস্ক বিতরণ করেন ভলান্টারি সার্ভিস ক্লাবের সদস্যরা।

গত বছরের মতন এই বছর সকলে মিলে ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে শহীদ মিনারে আর যাওয়া হলো না। এই পরিস্থিতি আমাদের বাধ্য করেছে বাসায় অবস্থান করার জন্য।বাসায় বসে থেকে থেকে শিক্ষার্থীদের একঘেয়েমি দূর করার জন্য ড্যাফোডিল প্রথম আলো বন্ধুসভা নিয়ে এলো এক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।

২১শে ফেব্রুয়ারি দুপুর ৩ টায়,গুগল মিটে আদীবা তামীম ও ইসতিয়াক আহম্মেদ সাকিবের উপস্থাপনায় শুরু হয় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাটি। এছাড়াও সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন সিরাজ দা। প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগি ছিলো ৩০জনের মত।

নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতেই "২১-শে ফেব্রুয়ারিতে" এই "চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাটি" করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে স্কুলপড়ুয়া কিশোর, কিশোরীরা উপস্থিত ছিলো তাদের মনের কথাগুলোকে নরম হাতে রংতুলিতে ফুটিয়ে তোলার জন্য। মনের ভাব রংতুলিতে প্রকাশ করা সত্যিই অনেক কঠিন,কিন্তু কত অসাধারণ ভাবে তারা তাদের মনের কথাগুলো,গল্পে শোনা ইতিহাসকেই যেন তাদের ছবিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। তাদের ছবি আঁকার পাশাপাশি চলছিলো,ভাষা দিবস কেন্দ্রিক গান ও কবিতা।

তামিনুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ

বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থীই গবেষণার আদ্যপান্ত সম্পর্কে জানতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় কিংবা চতুর্থ বর্ষে উঠে। তবুও খুব উৎসাহিত হয়ে কাজ করার লক্ষ্যে অনেকেই স্থির হতে পারেন না। আসলে গবেষণা এমন একটি বিষয়, যার মাধ্যমে আপনি সুদূরে চিন্তা করার পথ খুঁজে পাবেন।

যেহেতু হুট করে এক দিনেই গবেষক হয়ে ওঠা যায় না, তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই গবেষণায় ধ্যান স্থাপন করা উচিত। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের পাশাপাশি বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্র আপনাকে নিঃসন্দেহে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু থেকেই আপনি সামনে কী নিয়ে গবেষণা করতে চান, তার একটি স্বচ্ছ পরিকল্পনা নেওয়া উচিত। যাতে করে হাতে অনেকটা সময় নিয়ে গবেষণার কাজ শুরু করা যায়। 

ট্যুরিজম এন্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্টের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন এরাসমাস+ ১ সেমিস্টার স্কলারশিপ ২০২০-২১ অর্জন করেন। এই স্কলারশিপের অধীনে তিনি লিথুনিয়ার মাইকোলাস রোমেরিস ইউনিভার্সিটিতে ১ সেমিস্টার অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছেন।  উল্লেখ্য যে, অধ্যয়নের সময় তার জীবনযাপন, টিউশন ফি এবং আংশিক ভ্রমণ ব্যয় কভার করার জন্য এটি একটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তি।    

অভিনন্দন আবদুল্লাহ আল মামুনকে। 

মাল্টিমিডিয়া এন্ড ক্রিয়েটিভ টেকনোলজী বিভাগের শিক্ষার্থী নাসিব মোহাম্মদ আরিফ লিথুনিয়ান স্টেট স্কলারশিপ- ২০২০-২১ অর্জন করেন, যা সম্পূর্ণ লিথুনিয়ান সরকারের পক্ষ থেকে প্রদত্ত সরকারি বৃত্তি। এই স্কলারশিপের অধীনে আরিফ লিথুনিয়ার মাইকোলাস রোমেরিস ইউনিভার্সিটিতে ১ সেমিস্টার অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছেন। ভাল একাডেমিক পারফরম্যান্স, কার্যকর ক্লাব কর্মকাণ্ড তাকে এই বৃত্তি অর্জনে সহায়তা করেছে যাতে জীবনযাত্রার ব্যয় এবং টিউশন ফিস অন্তর্ভুক্ত আছে।  

অভিনন্দন নাসিব মোহাম্মদ আরিফকে। 

বাংলাদেশ স্কাউটস নৌ অঞ্চল থেকে রোভার স্কাউট এর সর্বোচ্চ অ্যাওর্য়াড “প্রেসিডেন্ট’স রোভার স্কাউট” অ্যাওর্য়াড অর্জন করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী নৌ রোভার মোঃ সাব্বির আহমেদ।

অভিনন্দন সাব্বির আহমেদ কে

অভিনন্দন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিজনেস এলামনাই আরমান শিকদারকে।  তিনি গ্রামীনফোন বিজনেস ডিভিশন চ্যাম্পিয়নশিপ কম্পিটিশন ২০২০ এ বেস্ট কী অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। আরমান শিকদার ২০১২ সালে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন বিভাগ থেকে স্নাতকত্ব লাভ করেন।  

ডিআইইউ পরিবার সর্বদা এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সাফল্যের প্রশংসা করে।

"My education from Daffodil International University has allowed me to begin a successful career at an esteemed organization in Bangladesh. I have been working in the Brand and Communication department which I cherished since the beginning of my career. It has been a great experience being a part of such an institution which helped me to groom my overall personality by providing quality education.
I am proud to be an alumnus of DIU and the Executive Committee Member of the Central Alumni Association. I am grateful to the faculty members of DIU."
Mr. Md. Arif Hossain
Head of Brand
Strategic Finance and Investments Limited, Business Alumnus, DIU.

"I’m pleased to work at Woori Bank, Bangladesh (Established in 1899 in Korea) as a Credit Analyst. Recently, I have completed Chartered Professional Qualification, CIMA. To achieve a desired career goal, we need to know about our future possibilities and set a goal.

Through the greatest learning environment of Daffodil International University, we can learn how to set and achieve our goals. I believe, DIU taught me that and it’s my pride to introduce myself as an alumnus of Daffodil International University and share my gratitude to DIU for all kinds of support with academic excellence."

-Mohammad Bahauddin
Sr. Principal Officer, Woori Bank, Bangladesh
Proud Business Alumnus, DIU